Bar Fight: বার কর্মীদের সঙ্গে মাতালদের লড়াই, হাতাহাতি, চেয়ার যুদ্ধ, যেন সিনেমা!

ভয়াবহ ঘটনা মুম্বইয়ের বারে। একদল মত্ত যুবকদের সঙ্গে বার কর্মীদের তুুমুল সংঘর্ষ। বারের বাইরেই চেয়ার ছোঁড়াছুঁড়ি। ইতিমধ্যেই সেই ঘটনার ভিডিয়ো ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। একেবারে শিউরে ওঠা সেই ভিডিয়ো। মুম্বইয়ের দহিসরের ঘটনা।

সূত্রের খবর, ওই বারে মদ খাচ্ছিলেন একদল যুবক। আচমকাই বারের কর্মীদের সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর সেখান থেকে শুরু হয় বচসা। আর তারপরই শুরু হয়ে যায় হাতাহাতি। একেবারে চরম পর্যায়ে যায় সেই হাতাহাতি। পরে পুলিশ সেই ঘটনায় ১০জনকে গ্রেফতার করেছে।

সেই ভিডিয়োতে দেখা যায় একে অপরকে নিশানা করে চেয়ার ছুঁড়ছেন। একেবার তাণ্ডব চলে বারের মধ্যে। কিল, চড়, ঘুষি চলতে থাকে ক্রমশ। পরে পুলিশের কাছে এনিয়ে খবর যায়। পুলিশ গিয়ে কোনওরকমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ মদ খেতে আসা তিন জন যুবক ও সাতজন বারের কর্মীকে গ্রেফতার করেছে। তাদেরকে জেরা করা হচ্ছে। কী নিয়ে তাদের মধ্য়ে ঝামেলা বেঁধেছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ইতিমধ্যেই সেই বার যুদ্ধের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তবে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি। তবে বারের বাইরেও এই লড়াই চলে বলে খবর। দুপক্ষের মধ্যে তুমুল মারপিট বেঁধে যায়।

পুলিশ জানিয়েছে গোটা ঘটনার তদন্ত চলছে। কারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দহিসরের আশিস বার অ্য়ান্ড রেস্টুরেন্টে এই ঘটনা হয়েছে বলে খবর। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদই দুপক্ষের মধ্যে মারপিট চরমে ওঠে। সেই ফুটেজে দেখা গিয়েছে দুপক্ষের মধ্যে মারপিট চলাকালীন একজন একটি চেয়ার মাথার উপর তুলে সজোরে আঘাত করেন। একেবারে ফিল্মি স্টাইলে মারপিট। ঠিক যেন বলিউডের কোনও ফিল্ম। তবে পুলিশ পরে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। পথচারীরা বারের বাইরে দাঁড়িয়ে পড়েন। তাঁদের মধ্যে থেকেই কেউ ঘটনার ভিডিয়ো করেন বলে মনে করা হচ্ছে। তারপর সেই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়ে সোশ্য়াল মিডিয়ায়।

 

For all the latest Sports News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! Technocharger is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.

Comments are closed.